custom toolbar DIPLOMA ENGINEERS JOBS NEWS: বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগ সাধারণ জ্ঞান

coremine

Thursday, April 28, 2016

বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগ সাধারণ জ্ঞান

=বাংলা সাহিত্যের  মধ্যযুগ=

→ অন্ধকার যুগের সাহিত্য নিদর্শন - পাকৃত পৈঙ্গল, শূন্যপুরাণ, সেক শুভোদয়া।
→ লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি - জয়দেব ও হলায়ুদ মিশ্র।
→ খনার বচন মূলত - কৃষিতত্ত্বভিত্তিক ছড়া।
→ ডাকের বচন - জ্যোতিষ ও মানব চরিত্র বিষয়ক।
→ মধ্যযুগের প্রথম সাহিত্য নিদর্শন - শ্রীকৃষ্ণকীর্তন, (এর কাহিনী মূলত ভাগবত থেকে নেওয়া)
→ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য আবিষ্কার করেন - বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ, পশ্চিমবঙ্গের বাকুড়া জেলার বনবিষ্ণুপুরের কাঁকিল্যা গ্রামের এক গোয়াল ঘর থেকে।
→ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে মোট - 13 খণ্ড, 418 টি পদ।
→ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের চরিত্র তিনটি- রাধা, কৃষ্ণ ও তাদের অনুঘটক বড়ায়ি।
→ মনসামঙ্গল কাব্যের - আদি কবি কানাহরি দত্ত, শ্রেষ্ঠ কবি বরিশালের বিজয় গুপ্ত (কাব্য পদ্মপুরাণ)।
→ বাইশা হচ্ছে - মনসামঙ্গলের বিভিন্ন কাব্য থেকে সংগ্রহীত পদসংকলন।
→ মধ্যযুগের প্রথম বিদ্রোহী চরিত্র - চাঁদ সওদাগর।
→ চণ্ডীমঙ্গল কাব্যধারার আদি কবি - মানিক দত্ত।
→ অন্নদামঙ্গল কাব্য ধারার প্রধান ও মধ্যযুগের শেষ কবি - ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর।
→ ধর্মমঙ্গল কাব্যধারার আদি কবি - ময়ূরভট্ট, তার কাব্যের নাম 'হাকন্দ পুরাণ'।
→ পৌরাণিক ও লৌকিক উপাদান মিশ্রিত হয়ে রচিত হয় - শিবমঙ্গল বা শিবায়ন কাব্য। রামেশ্বর চক্রবর্তী এর শ্রেষ্ঠ কাহিনী রচয়িতা (কাব্য শিব-কীর্তন)।
→ মঙ্গল শব্দ উল্লেখ থাকলেও চৈতন্যমঙ্গল, গোবিন্দমঙ্গল, সারদামঙ্গল মঙ্গল কাব্য নয়।

সূত্র : শীকর বাংলা সাহিত্য।


No comments:

Post a Comment