custom toolbar DIPLOMA ENGINEERS JOBS NEWS

coremine

Saturday, August 6, 2016

দরদাম
গরমের কথা মাথায় রেখে দেশীয় প্রতিষ্ঠান ‘ওয়ালটন’ বাজারে এনেছে বিভিন্ন মডেলের এয়ার কন্ডিশনার। বিভিন্ন জায়গায় ওয়ালটনের শো রুমে পাওয়া যাবে চারটি ভিন্ন ভিন্ন মডেলের এয়ার কন্ডিশনার। মানভেদে এসব এয়ার কন্ডিশনারগুলোর দাম ৩২ হাজার থেকে ৫৫ হাজার ৭০০ টাকা পর্যন্ত। শর্তসাপেক্ষে ওয়ালটন এসিতে দিচ্ছে ছয় মাসের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি এবং তিন বছরের সার্ভিস ওয়ারেন্টি।
এছাড়াও রাজধানীর বিভিন্ন বিপনিবিতান ঘুরে জানা গেলো বর্তমানে বাজারে প্যানাসনিক, এলজি, সনি, ক্যারিয়ার, শার্প এবং ওয়ারপুল ব্র্যান্ডের এসির চাহিদা বেশি।
বসুন্ধরা সিটির ‘সোর্স ট্রেডিং’য়ে ‘প্যানাসনিক’ ব্র্যান্ডের এক টন ক্ষমতার ইনভার্টার এসি পাওয়া যাবে ৭৫ হাজার টাকায়। দেড় টন ক্ষমতার ইনভার্টার এসি কিনতে হলে গুনতে হবে ১ লাখ টাকা। একই ব্র্যান্ডের ইকোন্যাভি এসির দাম এক থেকে দেড় টনের জন্য ৭৩ হাজার টাকা থেকে ৯৫ হাজার টাকা।
এছাড়া প্যনাসনিক’য়ের এক টন ক্ষমতার এসিতে ইনভার্টার এবং ইকোন্যাভি অপশন একই সঙ্গে পেতে হলে খরচ করতে হবে ৮৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকা।
এই এয়ার কন্ডিশনারগুলোর ওপর দুই বছরের পার্টস ওয়ারেন্টি এবং তিন বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়া হচ্ছে।
মিরপুর এগারোতে এলজি’র নিজস্ব শো রুমে পাওয়া যাবে বিভিন্ন মডেলের স্প্লিট এয়ার কন্ডিশনার। এক্ষেত্রে এক থেকে দেড় টন ক্ষমতার এলজি এসি গুলোর দাম হতে পারে ৫৫ হাজার থেকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এলজি’র এসিগুলোর দাম কিস্তির মাধ্যমে দেওয়া যাবে। এক্ষেত্রে এসির মূল দামের ৫০ শতাংশ পরিশোধ করে বাকি টাকা সাড়ে তিন শতাংশ সুদ হারে তিন কিস্তিতে পরিশোধ করা যাবে।
এছাড়াও র‌্যাংগস’য়ের এক থেকে দুই টন ক্ষমতার এসি ৫১ হাজার থেকে ৬৪ হাজার টাকায়, ‘ক্যারিয়ার’ ব্র্যান্ডের এসি ৪৫ হাজার থেকে ৯৫ হাজার টাকায় এবং ‘ওয়ারপুল’য়ের দেড় থেকে দুই টনের এসি ৭৪ হাজার টাকা থেকে ৯৫ হাজার টাকায় পাওয়া যাবে। ‘স্যামস্যাং’য়ের এক টন ক্ষমতার এসি পাওয়া যাবে ৫২ হাজার থেকে ৫৫ হাজার টাকায়।
উইন্ডো এসি’র ক্ষেত্রে জেনারেল’য়ের দেড় টনের এসি পাওয়া যাবে ৫২ থেকে ৫৫ হাজার টাকায়। একই ব্র্যান্ডের দুই টনের উইন্ডো এসি কিনতে হলে গুনতে হবে ৬৫ থেকে ৬৯ হাজার টাকা। ‘ক্যারিয়ার’য়ের উইন্ডো এসি পাওয়া যাবে ৪৫ থেকে ৬০ হাজার টাকার মধ্যে। একই দামের মধ্যে ‘গ্রি’ ব্র্যান্ডের উইন্ডো এসি পাওয়া যাবে।
যত্নআত্তি
শহরের বিভিন্ন এয়ার কন্ডিশনার শো রুমের বিক্রয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল এসির ক্ষেত্রে প্রধান সমস্যা হল ‘কুলিং’ বা ঠাণ্ডা করার ক্ষমতা কমে যাওয়া। এক্ষেত্রে এসির ভেতরের নেট খুলে ডাস্ট ক্লিনিং করে নিতে হবে। ব্যবহারকারী নিজেই সাধারণ উপায়ে এসির ইনডোর খুলে নেট ওয়াশ করে নিতে পারেন।
এছাড়া কুলিং একেবারে বন্ধ হয়ে গেলে বুঝতে হবে এসির ভেতরে গ্যাস ফুরিয়ে গেছে। এক্ষেত্রে সংশিষ্ট প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক সেবা প্রদানকারী প্রতিনিধিদের মাধ্যমে গ্যাস রিফিল করে নিতে পারেন। বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদানের সময় পার হয়ে গেলে সার্ভিস চার্জ প্রদান করতে হবে।

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ খবর পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন

(লেখাটি পড়া হয়েছে 34518 বার)
Share 
 Print 
এই পাতার আরও সংবাদ

No comments:

Post a Comment